লন্ডন সেন্ট্রাল মসজিদে ওই হামলার ঘটনায় আহত ব্যক্তির বয়স সত্তরের কোঠায়। রিজেন্ট পার্কের কাছে ঘটা এই ঘটনাকে সন্ত্রাসী হামলা হিসেবে বিবেচনা করছে না পুলিশ।
হামলা চালানোর কিছুক্ষণের মধ্যেই ওই মুয়াজ্জিনকে হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়। হাসপাতালের দায়িত্বরত চিকিৎসক জানায়, তার আঘাত জীবনের জন্য ঝুঁকিপূর্ণ নয়। হামলার পর মুসল্লিগণ ২৯ বছর বয়সী হামলাকারীকে ধরে পুলিশের নিকট হস্তান্তর করেন।
আয়াজ আহমেদ নামে মসজিদের একজন উপদেষ্টা বলেছেন, ‘প্রার্থনাকারীরা না থাকলে ওই ছুরিকাঘাত প্রাণঘাতী হতো।’ মসজিদের ভেতর থেকে ছবিতে দেখা গেছে, লাল হুডের জামা ও জিন্স পরিহিত খালি পায়ের এক ব্যক্তিকে ফ্লোরের সঙ্গে চেপে রেখেছেন। একটি ভিডিওতে দেখা গেছে, একটি প্লাস্টিক চেয়ারের নিচে ফ্লোরে একটি ছুরি পড়ে রয়েছে।
ব্রিটেনের প্রধানমন্ত্রী বরিস জনসন এক টুইট বার্তায় বলেছেন, এই হামলার ঘটনায় তিনি ‘গভীরভাবে শোকাহত’ এবং ‘ভিকটিম ও অন্যান্য ক্ষতিগ্রস্তদের প্রতি সমবেদনা’ জানাচ্ছি। লন্ডনের মেয়র সাদিক খান বলেছেন, ‘ওই এলাকায় নিরাপত্তা বৃদ্ধি’ করবে মেট্রোপলিটন পুলিশ।
একজন প্রত্যক্ষদর্শী বলেন: গ্রেপ্তারের পর হামলাকারী লন্ডনের একটি উপভাষায় কথা বলছিল। iqna