শনিবার লেবাননের দক্ষিণাঞ্চলে উন্মুক্ত করা হয়েছে ওই মূর্তিটি। রিপোর্টে বলা হয়েছে, মেরুন আল রাস শহরের অংশবিশেষ এমনভাবে পর্যবেক্ষণকারী ডেক সাজানো হয়েছে, যাতে মানুষ সহজেই ইসরাইলে প্রবেশ করতে পারে। হিজবুল্লাহ দাবি করে ফিলিস্তিনের স্বাধীনতা আসন্ন। সোলাইমানির মূর্তি তাদের সেই বিবেচনাকে ফুটিয়ে তুলেছে। অনেকে বলছেন, ভারি কার্ডবোর্ড কেটে বানানো হয়েছে ওই মূর্তি।
হিজবুল্লাহ নেতা হাসান নাসরাল্লাহ বলেছেন, সোলাইমানির মৃত্যু ফিলিস্তিনের স্বাধীনতার লড়াইয়ের গতি বৃদ্ধি করবে। সোলাইমানির মূর্তি স্থাপনের মাধ্যমে তার প্রতি হিজবুল্লাহর আনুগত্য প্রকাশিত হয়েছে।
গত সপ্তাহে ইসরাইলে হামলা অথবা ইহুদিদের ধ্বংস করে দেয়ার বেশ হুমকি দিয়েছে ইরানের সিনিয়র কর্মকর্তারা। ইসরাইলের বিরুদ্ধে ইরানের যুদ্ধে একজন গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তি ছিলেন কাসেম সোলাইমানি। গত বছর তিনি একটি সাক্ষাতকার দেন। সেখানে তিনি ২০০৬ সালে ইসরাইলের বিরুদ্ধে হিজবুল্লাহর যুদ্ধে হিজবুল্লাহকে সাহায্য করার কথা বলেন। iqna